রাজধানী ঢাকার অন্যতম প্রাণকেন্দ্র গুলশান-বাড্ডা এলাকার গ-১২৮/এ প্রগতি সরণিতে গুলশান কমার্স কলেজ-এর অবস্থান। বাংলাদেশের ব্যবসায় শিক্ষা প্রসারের পথিকৃৎ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাকাউন্টিং এন্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস ডিপার্টমেন্টের সাবেক চেয়ারম্যান, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা, আশা ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ এর সাবেক ভিসি ও বর্তমান উপদেষ্টা প্রফেসর মো: মঈনউদ্দিন খানসহ দেশের খ্যাতনামা শিক্ষাবিদ, বুদ্ধিজীবী ও মেধাবী ব্যক্তিত্ত্বের দিকনির্দেশনা এবং বাংলাদেশ কমার্স বিষয়ক পুস্তক প্রকাশনার অন্যতম প্রতিষ্ঠান কমার্স পাবলিকেশন্স এর সত্ত্বাধিকারী ও কমার্স বিষয়ক বহু গ্রন্থ প্রণেতা জনাব এম,এ, কালাম-এর প্রত্যক্ষ নেতৃত্বে এম এ কালাম শিক্ষা উন্নয়ন ফাউন্ডেশন-এর অধীনে গুলশান কমার্স কলেজ-এর যাত্রা শুরু করে। বর্তমানে ছাত্র এবং ছাত্রীদের জন্য পৃথক ভবনে একাডেমিক কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। পাশাপাশি ছাত্রদের জন্য আবাসিক সুবিধাও রয়েছে।
> ব্যবসায় শিক্ষায় অবদানকারী সেরা ব্যক্তিত্ব দ্বারা পরিচালিত
> সেমিস্টার পদ্ধতিতে পাঠদান, ক্লাশে পড়া আদায়ের ব্যবস্থা
> ক্লাশ শেষে বাধ্যতামূলক ফ্রি কোচিং
> ছাত্রীদের পৃথক ভবনে ক্লাসের ব্যবস্থা
> প্রতি সপ্তাহে ২টি টিউটোরিয়াল পরীক্ষা
> প্রতি শাখায় সর্বোচ্চ ৫০ জন শিক্ষার্থী
> ধুমপান ও রাজনীতিমুক্ত পরিবেশ
> সার্বক্ষণিক বিদ্যুৎ ও বিশুদ্ধ পানির ব্যবস্থা
> চমৎকার লোকেশন, ছাত্রদের আবাসিক সুবিধা
> মেধার ভিত্তিতে সেকশন গঠন
> ছাত্র-শিক্ষক ও অভিভাবকদের সমন্বয়ে মতবিনিময় সভা
> গোল্ডেন এ+ প্রাপ্তদের ভর্তি ফি ৫০% ছাড়
> কোন শিক্ষার্থী পরপর ২দিন ক্লাসে অনুপস্থিত থাকলে অভিভাবকের সাথে যোগাযোগ করা হয়।
শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধানের মর্যাদায় ভূষিত হলেন অধ্যক্ষ এম এ কালাম।
গুলশান কমার্স কলেজের ছাত্রী সালমা আক্তার ঝুমা ২০১৭ সালের উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের মেয়েদের মেধা তালিকায় ১ম স্থান অর্জন করে।
গুলশান কমার্স কলেজের ২০০৭-০৮ শিক্ষা বর্ষের ছাত্র মো : রেজাউল করিম বর্তমানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক হিসেবে কর্মরত।